বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু

দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক দলের ঐক্যমত জরুরি

মশি উদ দৌলা রুবেল ফেনী প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:২৭ পিএম | 124 বার পড়া হয়েছে
দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক দলের ঐক্যমত জরুরি

দেশের স্বার্থে ড.ইউনুস সরকার ও গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত জরুরি বলে মনে করেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। ঐকমতের ভিত্তিতে ফ‍্যাসিবাদের বিচার,রাষ্ট্রীয় সংস্কার, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি ও একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে না পারলে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন তিনি।শনিবার ২৬ শে এপ্রিল রাত ৮টায় ফেনী শহরের রয়েল সালমন রেস্টুরেন্টে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী প্রত্যাশা, প্রেক্ষাপট ও সংস্কারের তরঙ্গে বদলে যেতে উন্মুখ ফেনী শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী শাহ আলম বাদল।ফেনী জেলা এবি পার্টির সদস্য সচিব প্রভাষক ফজলুল হকের সঞ্চালনায় এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা আহ্বায়ক মাস্টার আহসান উল্লাহ।নাগরিক সভায় মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যারা জনগণের অধিকার কেড়ে নেয় জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে তারা একসময় পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।আজ ফেনীসহ দেশের প্রায় সব জেলার বড় বড় আওয়ামী লীগ নেতারা আত্মগোপনে চলে গেছেন।পাড়ায় মহল্লায় আওয়ামী লীগের যেসব নেতারা আছেন তাদের মাথা হেট হয়ে আছে।অথচ কিছুদিন আগেও তাদের দাপটে মানুষ কথা বলতে পারেনি।তিনি বলেন,আওয়ামী লীগ বার বার ভুল করে ও ক্ষমা চায়।কিন্তু সুযোগ পেলেই তারা আবার বাকশাল ও ফ্যাসিবাদ কায়েম করে।ফেনীতে বিএনপি-জামায়াত,হেফাজত ও এবি পার্টিসহ বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীদের ওপর নির্মম নির্যাতনের ইতিহাস তুলে ধরে তিনি বলেন,সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে যেকোনো সময় পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। আমরা বিশৃঙ্খলা চাই না,আমরা চাই ন‍্যায়সঙ্গত বিচার ও খুনি লুটেরাদের শাস্তি।সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদকে খুবই দুঃখজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন,দেশের স্বার্থে ড.ইউনুস সরকার ও বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি-এবি পার্টি-গণতন্ত্র মঞ্চ ও বিভিন্ন ইসলামী দলসহ গণঅভ্যুত্থানের সব রাজনৈতিক পক্ষের ঐকমত্য জরুরি।ফেনীতে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়,মেডিকেল কলেজ ও চীনের অর্থায়নে আধুনিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জোর দাবি জানান তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন,দলমত নির্বিশেষে এটা ফেনীর জনগণের প্রাণের দাবি।এজন‍্য ফেনীর সকল মানুষ একদিন একযোগে প্রতীকী অনশন পালনের কর্মসূচি রাখার প্রস্তাব দেন তিনি।সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টি ফেনী জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক আফলাতুল বাকী ফেনী,যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহের হোসেন বাহার,যুগ্ম সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল মামুন আনসারী,নজরুল ইসলাম কামরুল,সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত সাজু, কোষাধ্যক্ষ শাহ আলম শাহীন সুলতানী,প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক হাবীব উল্যাহ মিয়াজী,সমাজসেবা সম্পাদক এবি সিদ্দিক,ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও ফেনী পৌর সদস্য সচিব অধ্যাপক রিজওয়ানুল খায়ের,সহ-দপ্তর সম্পাদক নাজরানা হাফিজ অম্লান,নারী বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা আক্তার মনি,সহ-নারী বিষয়ক সম্পাদক শানু,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলা আব্দুল হাফিজ খন্দকার,সদস্য প্রভাষক মোজাম্মেল হোসেন, কাজী জাহাঙ্গীর আলম,ফখরুল ইসলাম মুরাদ,ফেনী সদর উপজেলা সদস্য সচিব আবু সাইদ,যুগ্ম সদস্য সচিব হাফেজ কামরুল,সোনাগাজী উপজেলা শাখার আহবায়ক রহমত উল্লাহ মিজান,সদস্য সচিব ওয়াসিউর রহমান খসরু ছাগলনাইয়া উপজেলা শাখার সমন্বয়ক নাফিজ ইমতিয়াজ শিমুল,সহ-সমন্বয়ক শরীফুল ইসলাম লিংকন,এবি যুব পার্টির আহ্বায়ক শফি উল্লাহ পারভেজ, সদস্য সচিব এসএম ইব্রাহিম সোহাগ প্রমুখ।মতবিনিময় সভায় ফেনী-২ আসনের ১২টি ইউনিয়নের নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।তারা নিজ নিজ এলাকার সমস‍্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে নানা মতামত তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।এই সময় ফেনীর বিভিন্ন উপজেলা থেকে ৩০ জনেরও অধিক লোক এবি পার্টির চেয়ারম্যানের হাতে ফুল দিয়ে দলে যোগদান করেন।এর আগে শনিবার সকালে ফেনী সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নে স্থানীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে গণসংযোগ করেন তিনি।এই সময় একটি উঠান বৈঠকেও বক্তব্য রাখেন।বিকেল ৩টায় ফেনী শহরের মিজান রোডে দলের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন ও দলের নেতা কর্মীদের এক রাজনৈতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

 

মোঃ জিয়াউল হক, স্টাফ রিপোর্টার

বারহাট্টায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

মোঃ জিয়াউল হক, স্টাফ রিপোর্টারv প্রকাশিত: বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:২০ পিএম
বারহাট্টায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

দুই দফা দাবিতে চন্দ্রপুর বাজারে ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কুরআন অবমাননার প্রতিবাদে সর্বস্তরের তৌহিদী জনতা বারহাট্টার উদ্যাগে মাওলানা ছাইদুল হক সাহেবের সভাপতিত্বে ও মাওলানা আরমান হোসেন বাক্কীর পরিচালনায় আজ বাদ যোহর বড়মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

বারহাট্টা বড় মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একে খান দাখিল মাদরাসার সামনে মানববন্ধনে মিলিত হয়। মানববন্ধনে বক্তরা বলেন‚ মুসলমান হিসেবে কুরআনের অবমাননা আমরা সহ্য করতে পারিনা। ধর্মদ্রো*হীদের দ্রুত গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে এর দায়ভার প্রশাসনকেই নিতে হবে।
এসময় কুরআনের পক্ষে প্রতিবাদকারীদের মিথ্যা মামলা, হুমকি, ধমকি দিয়ে যাচ্ছে। এতে প্রশাসনের নিরব ভুমিকায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আহবান জানানো হয়েছে। এছাড়াও বক্তারা তৌহিদী জনতাকে ১৯ নভেম্বর অবরোধ কর্মসূচিসহ প্রত্যেকটি কর্মীসূচি সুশৃঙ্খলভাবে পালন করার আহবান জানান

বক্তব্য রাখেন বারহাট্টা বড় মসজিদের ইমাম ও হেফাজতে ইসলাম বারহাট্টার সহসভাপতি মাওলানা ছাইদুল হক, উপজেলা হেফাজতের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আলী আহমদ, গোপালপুর শাহী মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জীবনপুর দারুল উলুম মাদরাসার পরিচালক মাওলানা তরিকুল ইসলাম, একে খান মসজিদের ইমাম মাওলানা মোরশেদ আহমদ, বারহাট্টা উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান শামীম, একেখান দাখিল মাদরাসার সহ সুপার মাওলানা আব্দুল কাদির, বারহাট্টা হেফাজতের যুগ্ম সম্পাদক মুফতি ফেরদাউসুর রহমান ডহরপুরী, প্রখ্যাত ওয়েজ মাওলানা মুজিবুর রহমান বেলালী প্রমূখ

সর্বস্তরের তৌহিদী জনতার মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বারহাট্টা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মাও: জসিমউদ্দীন তালুকদার, বারহাট্টা উপজেলা জমিয়তের জয়েন্ট সেক্রেটারি মুফতি হেলাল উদ্দিন, বারহাট্টা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল-মামুন, খাদিজাতুল কোবরা মাদরাসার পরিচালক মাওলানা আব্দুল হান্নান, জাতীয় উলামা মশায়েখ আইম্মা পরিষদ বারহাট্টার সেক্রেটারি মুফতি রেজাউল, বারহাট্টা যুব মজলিসের সভাপতি হাফেজ সালমান আহমেদ, বারহাট্টা সদর যুব জমিয়তের সভাপতি, মুফতি মিজানুর রহমান, বারহাট্টা উপজেলা জমিয়তের সহসাধারণ সম্পাদক হাফেজ মুবারক উল্লাহ, বারহাট্টা উপজেলা ছাত্র জমিয়তের আহবায়ক দীন মুহাম্মদ শিপন, ব্রীজপার মসজিদের ছানী ইমাম হাফেজ আব্দুল হালীম, জুবায়ের আহমদ, মোশাহিদ আহমদ প্রমুখ

চেক প্রতারণা: তাড়াশে প্রধান শিক্ষিকার কারাদন্ড

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৮ পিএম
চেক প্রতারণা: তাড়াশে প্রধান শিক্ষিকার কারাদন্ড

চেক প্রতারণার পৃথক তিনটি মামলায় সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার চক জয় কৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মমতাজ মহলকে তিন বছরের কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে সমপরিমান টাকা ফেরতের অর্থদন্ড দিয়েছে আদালত।

আজ বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৩ ও অর্থঋণ আদালতের বিচারক মিশকাত শুকরানা এই কারাদন্ডের আদেশ দেন।

গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের অতিরিক্ত পিপি দেলোয়ার হোসেন মন্টু বলেন পৃথক তিনটি মামলায় আদালত আজ মমতাজ মহলকে এক বছর করে মোট তিন বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন। একই সঙ্গে সমপরিমান টাকা ফেরতের অর্থদন্ড দেওয়া হয়েছে।

মামলার এজাহার থেকে জানাগেছে, প্রধান শিক্ষিকা মমতাজ মহল সাংসারিক কাজে বিশেষ টাকার প্রয়োজন হওয়ায় তাড়াশ উপজেলা সদরের রাম চন্দ্র কর্মকারের ছেলে খোকন চন্দ্র কর্মকারের নিকট হতে ২০২২ সালের ২৩ জুন তারিখে ২০ লাখ টাকা, তাড়াশ উপজেলার শ্রী কৃষ্ণপুর গ্রামের ভাষা শেখের ছেলে ইসমাইল হোসেনের নিকট থেকে ২০২২ সালের ১৮ জুলাই তারিখে ৫ লাখ টাকা ও তাড়াশ উপজেলা সদরের খিদির চন্দ্র সাহার ছেলে রতন কুমার সাহার নিকট থেকে ২০২২ সালে ২০ লাখ টাকা হাওদাত গ্রহন করেন। পাওনা টাকা তিন মাসের মধ্যে পরিশোধ করার কথা ছিলো।

নির্ধারিত সময়ে টাকা ফেরত দিতে ব্যর্থ হন মমতাজ মহল। পরবর্তীতে মামলার বাদীদের তাড়াশ শাখার পূবালী ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের একটি করে ভুয়া চেক দেন। ব্যাংকে চেক গুলো জমা দেয়া হলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়, কারণ আসামির একাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ ছিল না। ফলে অভিযোগকারীরা আদালতে চেক প্রতারণার মামলা দায়ের করেন।

আজ আদালতের বিচারক মমতাজ মহলকে পৃথক তিনটি মামলায় ৩ বছরের কারাদন্ড ও সমপরিমাণ টাকা ফেরতের নির্দেশ দেন।

অপি মুন্সী : শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

ডাসারে মানবপাচার চক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

অপি মুন্সী : শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধিv প্রকাশিত: বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৬:৫৮ পিএম
ডাসারে মানবপাচার চক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

অবৈধ পথে ইউরোপ ও আমেরিকায়সহ বিভিন্ন দেশে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা মো. মুকুল হাওলাদার-(৪২), তার সহযোগী অহিদ হাওলাদার-(৩০) ও সোহেল মাতুব্বর-(৩২)কে গ্রেফতার করেছে মাদারীপুরের ডাসার থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃত মুকুল হাওলাদার সদর উপজেলার কেন্দুয়া এলাকার গাজিরচর গ্রামের রেজ্জেক হাওলাদারের ছেলে ও অহিদ হাওলাদার একই গ্রামের আব্দুল হক হাওলাদারের ছেলে এবং সোহেল মাতুব্বর একই এলাকার কাউয়াকুড়ি গ্রামের বারেক মাতুব্বরের ছেলে। আজ বুধবার ভোররাতে ডাসার থানার ওসি মো. এহতেশামুল ইসলামের দিক নির্দেশনায় থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই আসামীদেরকে তাদের নিজ এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ ও মামলা সুত্রে জানা গেছে, মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা মো. মুকুল হাওলাদার, তার সহযোগী অহিদ হাওলাদার ও সোহেল মাতুব্বরসহ বেশ কয়েকজন যুবক মিলে লিভিয়া দিয়ে ইতালী, ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে লোক পাঠানোর কথা বলে ডাসার উপজেলার কোমলাপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার অসহায় পরিবারের কাছ থেকে নগদ কোটি-কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে যায় ওই চক্রের সদস্যরা। পরে মুন্নি বেগম নামে একজন ভূক্তভোগী বাদি হয়ে গ্রেফতারকৃত ওই আসামীসহ ১০জনের নামে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। পরে ডাসার থানার ওসি মো. এহতেশামুল ইসলামের দিক নির্দেশনায় থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই তিনজন আসামীকে গ্রেফতার করেন।
এ ব্যাপারে ডাসার থানার ওসি মো. এহতেশামুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মানবপাচার মামলা থাকায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবং বাকী আসামীদের গ্রেফতারের জোর চেষ্টা চলছে।