শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২

মোঃ ফারুক হোসাইন, জেলা প্রতিনিধি, লালমনিরহাটঃ-

প্রেমের টানে স্বামীর ঘর ছাড়লেন স্ত্রী

মোঃ ফারুক হোসাইন, জেলা প্রতিনিধি, লালমনিরহাটঃ- প্রকাশিত: বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:৪৯ পিএম | 72 বার পড়া হয়েছে
প্রেমের টানে স্বামীর ঘর ছাড়লেন স্ত্রী

লালমনিরহাট সদর থানা এলাকার এক গৃহবধূর ৪ বছরের এক মেয়ে রয়েছে। হঠাৎ করেই তিনি বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যান। পরে পরিবারের লোকজন জানতে পারেন প্রেমিকের হাত ধরে তিনি চম্পট দিয়েছেন।

১৬ বছর দাম্পত্য জীবনের পরও এ গৃহবধূ ঘর ছাড়লেন। পরিবারের লোকজন থানায় এসে অভিযোগ করছেন। কিন্তু তেমন কিছুই করা যাচ্ছে না।

গত শনিবার (৫ এপ্রিল) লালমনিরহাট সদর থানার মোগলহাট ইউনিয়নের কোদালখাতা এলাকাতে এমন ঘটনা ঘটেছে।

রোববার ও সোমবার (৬ ও ৭ এপ্রিল) লালমনিরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবরে কোদালখাতা গ্রামের মোঃ ইসরাইল হোসেন এ অভিযোগ করেছেন।

লালমনিরহাট সদর থানার লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, আমি মোঃ ইসরাইল হোসেন (৬৪), পিতা মৃত: আহাম্মদ আলী, সাং- কোদালখাতা, ওয়ার্ড নং-৯, ইউনিয়ন: মোগলহাট, থানা ও জেলা: লালমনিরহাট। থানায় উপস্থিত হইয়া এই মর্মে অভিযোগ করিতেছি যে, আমার বসতবাড়ির সাথে পাকা রাস্তা সংলগ্ন স্থানে চায়ের দোকান দিয়া দীর্ঘদিন হইতে ব্যবসা করিয়া আসিতেছি। এমতাবস্থায় আমার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর প্রায় ১৬ বছর পূর্বে মোছাঃ সুপালী বেগম (৪০), পিতা মৃত: নাইয়া জব্বার, মাতা: মোছাঃ তছিরন বেগম, সাং- পুটিমারী, আবাসন প্রকল্প, থানা: চিলমারী, জেলা: কুড়িগ্রাম কে দ্বিতীয় বিবাহ করিয়া ঘর সংসার করাকালীন ১টি মেয়ে মোছাঃ ঈশামনি খাতুন (৪) এর পিতা হই। আমার বাড়ির পার্শে চায়ের দোকান হওয়ায় প্রায় সময় আমি ও আমার স্ত্রীসহ চায়ের দোকান ব্যবসা করিয়া আসিতেছি। আমার উক্ত দ্বিতীয় স্ত্রী সুপালী বেগম প্রায় সময় তার পিত্রালয়ে চলিয়া গেলে সহজে আসতে চায় না। পরে অনেক লোকজানের সহায়তায় আমার স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে এসে সংসার করিয়া আসিতেছি। ইহারপর ০৪-০৪-২০২৫ইং তারিখ দুপুরের দিকে আমার স্ত্রীর অনুরোধে তার পিত্রালয়ে বেড়াতে যাই। ইহার সুযোগে ০৫-০৪-২০২৫ইং তারিখ বেলা অনুমান ১১.৩০ ঘটিকার সময় উক্ত দ্বিতীয় স্ত্রী সুপালী বেগম তার কাছে রক্ষিত ব্যবসায় রাখা নগদ ৬০,০০০/- (ষাট হাজার) টাকা ও স্বর্ণ অলংকারসহ বিভিন্ন মালামাল প্রায় ৯০,০০০/- (নব্বই হাজার) টাকার জিনিসপত্র বস্তায় ভরিয়া মেয়েকে বাড়িতে রেখে বাড়ি হইতে বাহির হইয়া তার পিত্রালয়ে চলিয়া যায়। তখন আশপাশ লোকজন সাক্ষী ১। মোঃ আলতাব হোসেন, পিতা মৃত: অহির উদ্দিন ২। মোঃ নুরনবী, পিতা মৃত: ছমেদ আলী ৩। মোঃ লোকমান, পিতা মৃত: পিশু মামুদ, সর্ব সাং- কোদালখাতা, ওয়ার্ড নং- ০৯, ইউনিয়ন: মোগলহাট, থানা ও জেলা: লালমনিরহাটসহ আরও অনেকে আমার স্ত্রী চলিয়া যাওয়া ঘটনা দেখে ও শুনে। পরে আমি শ্বশুর বাড়ি হইতে বাড়িতে আসিয়া আমার স্ত্রীকে না দেখিয়া সাক্ষীগণের মাধ্যমে ঘটনা শুনি ও দেখি। ইহার পর আমার শ্বাশুরী তছিরন বেগমকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমার স্ত্রীর বিষয়ে জিজ্ঞাসা করিলে সে কোন ধরনের কথা বলে না, আবার কখনও মোবাইল ফোন রিসিভ করে না। আমার ও সাক্ষীদের ধারণা হইতেছে যে, আমার স্ত্রী ও তার মাসহ আমার টাকা ও মালামাল আত্মসাৎ করার জন্য আমার স্ত্রীর কোন সন্ধান দিতেছে না কিংবা আমার স্ত্রী অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির সাথে অজ্ঞাত স্থানে চলিয়া গিয়াছে। বিষয়টি এলাকার লোকজনের সহিত আলোচনা করিয়া থানায় অভিযোগ দিতে বিলম্ব হইল। অতএব, বর্ণিত বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে জনাবের মর্জি হয়।

এলাকাবাসী বলেন, বাড়ি ছাড়ার আগের দিন পর্যন্ত তিনি স্বাভাবিক আচরণ করছেন। তাঁকে দেখে সন্দেহ হওয়ার কারণ নেই। বাড়ি থেকে চম্পট দেওয়ার পর বিষয়টি সামনে আসছে।

উক্ত গৃহবধূ বাড়ি থেকে চম্পট দেওয়ার আগে স্বামীর বাড়ির নগদ অর্থ ও সমস্ত অলঙ্কার নিয়ে চলে গিয়েছে।

সচেতন নাগরিকরা বলেন, কেউ কেউ ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার তাদের কথা ভাবছেই না। ছেলে বা মেয়েকে ঘরে রেখে প্রেমিকের হাত ধরে ঘর ছাড়ছে। শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। সন্তানের থেকেও বহু বধূর কাছে প্রেমিকের ভালোবাসা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। বয়স সেক্ষেত্রে কোনও বাধা হচ্ছে না।

ভুক্তভোগী মোঃ ইসরাইল হোসেন বলেন, আমার স্ত্রী সুপালী বেগম আহম্মদ নামের এক ব্যক্তি তার মোবাইল ফোন নম্বরে প্রায় সময় আমার স্ত্রী কথাবার্তা বলে আসতো।

তিনি আরও বলেন, আমার শ্বশুর বাড়িতে খোঁজ খবর নিয়ে জানিতে পারি যে, আমার শাশুড়ি মোছাঃ তছিরন বেগম এর সহায়তায় আমার স্ত্রী সুকালী বেগম, আহম্মদ আলী (৫০), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-হরদত্ত, কিশোরগঞ্জ, নওগাঁ এর বাড়িতে চলে যায়। বর্তমানে আমার স্ত্রী উক্ত বিবাদীর কাছে আছে বলে পরস্পর ভাবে জানতে পারি।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, লালমনিরহাট সদর থানায় অভিযোগ দিয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাতে চেয়েছে।

মুন্সীগঞ্জে বাল্যবিবাহ ছড়িয়ে পরেছে তা নিয়ে সতর্ক বার্তা জেলা প্রশাসকের

মোঃ সুজন বেপারী প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১:৩০ এএম
মুন্সীগঞ্জে বাল্যবিবাহ ছড়িয়ে পরেছে তা নিয়ে সতর্ক বার্তা জেলা প্রশাসকের

– মুন্সীগঞ্জের জেলায় বাল্যবিবাহ ছড়িয়ে পরেছে স্কুল ও মাদ্রাসা পড়ুয়া মেয়েদের কে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে একশ্রেণির বখাটে ছেলেরা গোপনে কাজী অফিসে গিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে পালিয়ে যায় এমন প্রশ্নের অভিযোগ উঠেছে সাধারণ জনসম্মুখেে তা এনিয়ে সতর্ক বার্তা জেলা প্রশাসক।

এছাড়াও রেজিস্ট্রারের বিভিন্ন জায়গায় বর ও কনের জন্মের তারিখ লিপিবদ্ধ করা হয় না। এমনকি বিবাহ পড়ানো ব্যক্তি, সাক্ষী, কনে ও কাজির সই ও থাকে না। বেআইনি প্রক্রিয়ায় অবৈধভাবে অর্থ আদায়ের জন্য এ সব অভিনব কৌশল অবলম্বন করা হয় বলে কাজিদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের দুর্নীতি রয়েছে।

প্রসঙ্গত, বাল্যবিয়ে হলো অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির আনুষ্ঠানিক অথবা অনানুষ্ঠানিক বিয়ে। বাংলাদেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ অনুযায়ী মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৮ এবং ছেলেদের ২১ বছর। এর আগে বিয়ে করলে সেটি বাল্যবিয়ে বলে গণ্য হবে।

বাল্যবিয়ের শাস্তি এই আইনের ৭ ধারায় বলা হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোনও নারী বা পুরুষ বাল্যবিয়ে করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। তার জন্য দুই বছর কারাদণ্ড অথবা এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। তবে উভয় দণ্ড পেলে অর্থদণ্ড অনাদায়ে তিন মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক কোনও নারী বা পুরুষ বাল্যবিয়ে করলে এক মাসের আটকাদেশ কিংবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় ধরনের শাস্তি পাবেন। বাল্যবিয়ে সংশ্লিষ্ট বাবা-মাসহ অন্যান্য অভিভাবকের শাস্তি আইনের ৮ ধারায় বলা হয়েছে, বাবা-মা অভিভাবক অথবা অন্য কোনও ব্যক্তি, আইনগতভাবে বা আইনবহির্ভূতভাবে কোনও অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ওপর কর্তৃত্ব সম্পন্ন হয়ে বাল্যবিয়ে সম্পন্ন করলে অথবা করার অনুমতি বা নির্দেশ দিলে অথবা নিজেদের অবহেলার কারণে বিয়ে বন্ধ করতে ব্যর্থ হলে এটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। তার জন্য তিনি দুই বছর অথবা ন্যূনতম ছয় মাস কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। তবে উভয় দণ্ড পেলে অর্থদণ্ড অনাদায়ে তিন মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

মুন্সীগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুল জান্নাত মহোদয় বলেন ,আমাদের বাল্যবিবাহ সচেতনতামূলক প্রতিরোধে সার্বক্ষণিক আমরা কার্যক্রম চলমান রয়েছে ও বিভিন্ন সকল ইউএনওদের এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কনভিন্স বিষয়টি নজরে রাখার নির্দেশনা রয়েছে বলে এতথ্য নিশ্চিত করেন।

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রপতির সাথে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ

জান্নাতুল ফেরদৌস আশাঃ সৌদি আরব প্রতিনিধি- প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১:২৮ এএম
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রপতির সাথে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ

সৌদি আরবের নেতৃত্বের নির্দেশনায়, প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান বিন আব্দুল আজিজ বৃহস্পতিবার তেহরানের রাষ্ট্রপতি প্রাসাদে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের রাষ্ট্রপতি ডঃ মাসুদ পেজেশকিয়ানের সাথে সাক্ষাত করেছেন। সাক্ষাতের সময়, প্রতিরক্ষামন্ত্রী দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ এবং তাঁর রাজকীয় মহামান্য প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ, ক্রাউন প্রিন্স এবং প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা জানান, পাশাপাশি ইরানের সরকার এবং ভ্রাতৃপ্রতিম জনগণের জন্য অব্যাহত অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির কামনা করেন। পরিবর্তে, রাষ্ট্রপতি পেজেশকিয়ান দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম এবং তাঁর রাজকীয় মহামান্য ক্রাউন প্রিন্সের প্রতি তার শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বৈঠকে সৌদি-ইরান সম্পর্ক বৃদ্ধির উপায়গুলি অনুসন্ধান করা হয় এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন এবং সেগুলি সমাধানের জন্য করা প্রচেষ্টা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বেশ কয়েকজন উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

লিবিয়া এলএনএ স্থল বাহিনী ৬০৩ তম পদাতিক ব্যাটালিয়নকে সর্বাধুনিক সরঞ্জামে সজ্জিত করেছে

মোঃ নাসির আলীঃ- লিবিয়া প্রতিনিধি- প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১:২৬ এএম
লিবিয়া এলএনএ স্থল বাহিনী ৬০৩ তম পদাতিক ব্যাটালিয়নকে সর্বাধুনিক সরঞ্জামে সজ্জিত করেছে

লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মির স্থল বাহিনীর প্রধান (২১) ব্রিগেডের সাথে যুক্ত ৬০৩তম পদাতিক ব্যাটালিয়নকে সর্বশেষ সামরিক সরঞ্জাম এবং সক্ষমতা দিয়ে সজ্জিত করার ঘোষণা দিয়েছেন।

চিফ অফ স্টাফের মতে, এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হল এর যুদ্ধ দক্ষতা এবং মাঠ প্রস্তুতি বৃদ্ধি করা।
এতে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে এই সহায়তা লিবিয়ার সেনা ইউনিটগুলি বিকাশের একটি বিস্তৃত পরিকল্পনার অংশ হিসাবে এসেছে, উল্লেখ করে যে ৬০৩ তম ব্যাটালিয়নকে সর্বশেষ সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত করা এলএনএ জেনারেল কমান্ডের স্বদেশ রক্ষা এবং উচ্চ দক্ষতা এবং কার্যকারিতার সাথে দক্ষিণ লিবিয়াকে সুরক্ষিত করার প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।
চিফ অফ স্টাফ জোর দিয়ে বলেন যে এই পদক্ষেপটি প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য একটি সমন্বিত কৌশলের অংশ, যা যেকোনো সম্ভাব্য হুমকি মোকাবেলায় বাহিনীর সক্ষমতা নিশ্চিত করে এবং সারা দেশে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ভিত্তি সুসংহত করতে অবদান রাখে।
এটি আরও জোর দিয়ে বলেছে যে জেনারেল কমান্ড বর্তমান এবং ভবিষ্যতের নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জগুলির সাথে সামঞ্জস্য রেখে সামরিক অবকাঠামো আধুনিকীকরণ এবং তার কর্মীদের কর্মক্ষমতা উন্নত করার প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রেখেছে।

error: Content is protected !!