মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২

রেকর্ড গড়লো শাবনূর

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ১:১৪ এএম | 109 বার পড়া হয়েছে
রেকর্ড গড়লো শাবনূর

ঢাকার চলচ্চিত্রের দর্শকনন্দিত নায়িকা শাবনূর। প্রেক্ষাগৃহের পর্দায় না থাকলেও তার অভিনয়ে এখনও বুঁদ হয়ে আছেন অসংখ্য দর্শক – ভক্ত। নিজের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট ছবি উপহার দিয়েছেন এই তারকা অভিনেত্রী। তবে বিয়ের পর রুপালি জগৎ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন শাবনূর। এরপর থেকেই প্রিয় তারকাকে পর্দায় দেখার জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছেন চলচ্চিত্রপ্রেমীরা। দীর্ঘ বিরতির পর অবশেষে ‘রঙ্গনা’ নামের একটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পর্দায় ফেরার কথা রয়েছে তার। এহতেশামের হাত ধরে ১৯৯৩ সালে চলচ্চিত্রে পা রাখেন শাবনূর। ‘চাঁদনী রাতে’ নামের ওই ছবিটি হিট না করলেও নজর কেড়েছিলেন শাবনূর। অকালপ্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহর সঙ্গে জুটি বেঁধে জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেছিলেন ‘তোমাকে চাই’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে।
অকাল প্রয়াত সুপারস্টার সালমান শাহ’র সঙ্গে জুটি বেঁধে ১৪টি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন শাবনূর। সেসব ছবির বেশির ভাগ গানই জনপ্রিয়। পরে রিয়াজ, ফেরদৌস, মান্না, শাকিব খানসহ অনেকের সঙ্গেই জুটি বাঁধেন শাবনূর। তাদের সঙ্গেও শাবনূরের হিট ছবি রয়েছে, রয়েছে হিট গানও। এক হিসাবে দেখা গেছে, শাবনূরের ঠোঁটে ১০০টিরও বেশি গান ইউটিউবে পেয়েছে কোটি ভিউ’র উপরে। এর মধ্যে তার ২০টি গানই রয়েছে পাঁচ কোটি ভিউয়ের ঘরে। এফ আই মানিকের ‘হৃদয়ের বন্ধন’ ছবির ‘বধূ বেশে কন্যা যখন এলো রে’ শাবনূর অভিনীত সর্বোচ্চ ভিউ পাওয়া গান। এটির ভিউ ১৮ কোটি ৮৭ লাখের বেশি। মমতাজ ও রথীন্দ্রনাথ রায়ের গাওয়া গানটি ২০১৮ সালে অনুপম মুভিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়।
দ্বিতীয় স্থানে আছে ‘ফুল নেব না অশ্রু নেব’ ছবির ‘বিধি তুমি বলে দাও আমি কার’ গানটি। এটির ভিউ হয়েছে ৯ কোটি ৬৫ লাখের বেশি। এন্ড্রু কিশোর, কনকচাঁপা ও বিপ্লবের গাওয়া গানটিও অনুপম ইউটিউবে আপলোড করেছিল ২০১৮ সালে। গ্রাম বাংলার যাত্রা পালায় এখনও পারফরম করতে দেখা যায় তুমুল জনপ্রিয় এই গানটি। একই ছবির ‘দুধে আলতা বদন তোমার’ ও ‘আমার হৃদয় একটা আয়না’ গান দুটিও যথাক্রমে সাত কোটি ২২ লাখ ও ছয় কোটি ৯৭ লাখ ভিউ পেয়েছে। ‘ভুলনা আমায়’ ছবির ‘একদিকে পৃথিবী একদিকে তুমি যদি থাকো’ গানটি অনুপমের চ্যানেলে ভিউ পেয়েছে সাত কোটি ৭৪ লাখের বেশি বার। একই গান এসবি নামের আরেকটি ইউটিউব চ্যানেলে ভিউ পেয়েছে ৪৫ লাখের বেশি। জি সিরিজের ইউটিউব চ্যানেলে গানটির ভিউ ৩৮ লাখ।
সালমান শাহ’র সঙ্গে শাবনূরের ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির গান ‘তুমি আমার এমনই একজন’ দেখা হয়েছে আট কোটি ৪৯ লাখের বেশিবার। এই জুটির ‘তোমাকে চাই’ ছবির টাইটেল গানের ভিউ ছয় কোটি ৯৭ লাখের বেশি। গেলো সপ্তাহে গানটি নতুন সংগীতায়োজনে রাজীব ও ঝিলিকের কণ্ঠে প্রকাশ করেছে অনুপম। সেখানেও লাখের ওপর ভিউ।
অন্যদিকে, ‘তুমি বড় ভাগ্যবতী’ ছবির ‘তুমি হবে বউগো আমি হবো শালি’ ভিউ পেয়েছে ছয় কোটি ৬৫ লাখের বেশি। আর অনুপমের বাইরে একই গান মিম নামের চ্যানেলে দেখা হয়েছে ১০ লাখের বেশিবার। সালমান শাহ ও শাবনূরের ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ [১৯৯৫] ছিল ব্লকবাস্টার ছবি। ওই ছবির ‘ও সাথিরে যেয়ো না কখনো দূরে’ অনুপমের ইউটিউবে দেখা হয়েছে ছয় কোটি ৫০ লাখের বেশিবার। এই গান আরও বেশ কয়েকটি চ্যানেলেও রয়েছে। সব মিলে গানটির ১০ কোটি ৪২ লাখের বেশি। মান্নার সঙ্গে শাবনূরের ‘দুই বধূ এক স্বামী’ ছবির ‘ভালোবাসতে গিয়ে আমি দুঃখই পেলাম’ দেখা হয়েছে ছয় কোটি ৪২ লাখের বেশিবার।
এদিকে, সুপারস্টার শাকিব খানের সঙ্গে শাবনূরের ‘গোলাম’ ছবির ‘দুটি মন লেগে গেছে জোড়া’ দেখা হয়েছে ছয় কোটি ৪১ লাখেরও বেশিবার। মাত্র তিন বছর আগে গানটি ইউটিউবে আপলোড করেছিল অনুপম। ওমর সানীর সঙ্গে জুটি বেঁধে কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছেন শাবনূর। এগুলোর মধ্যে ‘কে অপরাধী’ ছবির ‘কত ভালোবাসী কী যে ভালোবাসি’ দেখা হয়েছে ছয় কোটিরও বেশিবার। একই ছবির আরেক গান ‘কী ছিলে আমার’ ১১ কোটি ৬০ লাখের ঘর পেরিয়েছে। ফেরদৌসের সঙ্গে শাবনূরের সুপারহিট ছবি ‘প্রেমের জ্বালা’। এই ছবির ‘সাগরের মতোই গভীর’ অনুপমের চ্যানেলে দেখা হয়েছে পাঁচ কোটি ৬৫ লাখেরও বেশিবার। এ ছাড়া গোল্ডেন টাইম সং ও টিএফকে ফিল্মের ইউটিউব চ্যানেলেও গানটি পেয়েছে লাখ ভিউ।
এসব গান ছাড়াও ‘হৃদয় শুধু তোমার জন্য’ ছবির ‘ভালোবাসা ছাড়া জানি বাঁচে না হৃদয়’, ‘তুমি বড় ভাগ্যবতী’ ছবির ‘পাখিরে ও পাখিরে’, ‘নাচনেওয়ালী’ ছবির ‘ছুঁইয়ো না ছুঁইয়ো না’ গানগুলোর প্রতিটিই পাঁচ কোটির বেশিবার দেখেছেন দর্শক। ‘খেয়া ঘাটের মাঝি’ ছবির ‘কোন কাননের ফুল গো তুমি’ ও ‘স্বপ্নের বাসর’ ছবির ‘কিছু কিছু মানুষের জীবনে’ গান দুুটিও পাঁচ কোটি ভিউয়ের দ্বারপ্রান্তে। প্রথমটি দেখা হয়েছে চার কোটি ৯০ লাখ, দ্বিতীয়টি চার কোটি ৭৩ লাখ।

সৌদি আরবে যোগ্য পরিবারগুলির আবাসন সহায়তার জন্য ক্রাউন প্রিন্স ১ বিলিয়ন রিয়াল দান করেছেন

জান্নাতুল ফেরদৌস আশাঃ- সৌদি আরব প্রতিনিধি- প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
সৌদি আরবে যোগ্য পরিবারগুলির আবাসন সহায়তার জন্য ক্রাউন প্রিন্স ১ বিলিয়ন রিয়াল দান করেছেন

রিয়াদ — সৌদি আরব জুড়ে যোগ্য পরিবারগুলির জন্য বাড়ির মালিকানা সমর্থন করার জন্য ক্রাউন প্রিন্স এবং প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান তার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে জাতীয় উন্নয়নমূলক আবাসন ফাউন্ডেশন (সাকান) -কে ১ বিলিয়ন রিয়াল দান করেছেন, যার প্রতিনিধিত্ব জুদ এসকান করেন। যুবরাজ মোহাম্মদ নির্দেশ দিয়েছেন যে এই অনুদানের অর্থায়নে পরিচালিত আবাসন প্রকল্পগুলি ১২ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে এবং জাতীয় সংস্থাগুলি দ্বারা বাস্তবায়িত করা হবে। তিনি মাসিক অগ্রগতি প্রতিবেদনও জারি করার নির্দেশ দিয়েছেন যাতে নিশ্চিত করা যায় যে সমস্ত আবাসিক ইউনিট এক বছরের মধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে। এই অনুদান রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে আবাসন সুযোগ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে উদ্যোগগুলিকে সমর্থন করে নাগরিকদের জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবন প্রদানের জন্য ক্রাউন প্রিন্সের চলমান প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।

সৌদি সমাজে সামাজিক স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে স্থিতিশীল আবাসন যে ভূমিকা পালন করে, তা স্বীকৃতি দিয়ে ক্রাউন প্রিন্সের অবদান আবাসন খাতে তার দৃঢ় আগ্রহ এবং নিম্ন আয়ের পরিবারগুলিকে সহায়তা করার প্রতি তার নিষ্ঠার প্রতি জোর দেয়।

মাদারীপুরে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

মোঃ আলী শেখ, মাদারীপুর  প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:২৭ পিএম
মাদারীপুরে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

রোজ সোমবার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার- বাজিতপুর ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত কৃষক কমলাপুর গ্রামের জ্ঞান বাড়ৈর ছেলে। হাসপাতাল ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বিকেলে কাজল তার বাবার সাথে কমলাপুর গ্রামের নিজ জমিতে ধান কাটতে যান। হঠাৎ ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টি শুরু হলে ধানের বোঝা মাথায় নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় তার কাছাকাছি বজ্রপাত হয় এবং তা তার শরীরে লাগে। এতে তিনি জ্ঞান হারিয়ে জমিতে লুটিয়ে পড়েন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার বাবা ও অন্যান্য কৃষকরা তাকে উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কাজলকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের কাকা সংকর বাড়ৈ জানান, বৃষ্টির কারণে অন্যান্য কৃষকদের সাথে ধানের বোঝা মাথায় নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় হঠাৎ কাজলের ওপর বজ্রপাত হয়। তার বাবাও সাথে ছিলেন। মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে লাশ বাড়িতে আনা হয় এবং সৎকারের প্রস্তুতি চলছে। ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে দায়িত্বরত মাদারীপুর সদর মডেল থানার এএসআই রাজ্জাক এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

ফেনীতে অবৈধভাবে মাটি কাটায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সজিব তালুকদার এর অভিযানে ৬ জনকে কারাদণ্ড

মশি উদ দৌলা রুবেল ফেনী: প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:২৫ পিএম
ফেনীতে অবৈধভাবে মাটি কাটায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সজিব তালুকদার এর অভিযানে ৬ জনকে কারাদণ্ড

ফেনী সদরের সহকারী কমিশনার ভুমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সজিব তালুকদার এর অভিযানে অবৈধভাবে মাটি কাটায় ৬ জন কে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান ও জরিমানা করা হয়।এই সময় বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর সদস্যরা সহায়তা করেন।অবৈধভাবে মাটি কাটায় ৬ (ছয়) জনকে কারাদন্ড প্রদান করেন ফেনী সদরের সহকারী কমিশনার ভুমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সজিব তালুকদার।২৮ তারিখ দিবাগত রাত ১ টায় ফেনী সদর উপজেলার লেমুয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ চাঁদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে নদীর পাড়ের সরকারি জমির মাটি কেটে পরিবেশ,প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের প্রতি হুমকি সৃষ্টি করায় মোট ৬ জন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়।অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন,২০২৩ এর ১৩ ধারায় নদী তীরবর্তী মাটি কাটায় মো:জয়নাল আবেদীন(৫২) কে ০৪ (চার) মাস কারাদন্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা,মো:ইসমাইল (৩৫) কে ০৩ (তিন) মাস কারাদন্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা,মো:সাদ্দাম (৩৩) কে ০৩ (তিন) মাসের কারাদন্ড এবং মো:আরিফ (৩৫),মো:ইসরাফিল(২৩) ও মো:জাহাঙ্গীর(৩৫),এই তিনজনের প্রত্যেককে ১ (এক) মাস করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়।এই সময় একটি এস্কেভেটর ও ২ (দুই) টি ট্রাক জব্দ করা হয়।এস্কেভেটর আনার সুযোগ না থাকায় বিনষ্ট করা হয় ও ট্রাক দুইটি হেফাজতে রাখা হয়েছে।এসব গণশত্রুদের দৌরাত্ম্যে একদিকে ঊর্বর জমি বিলীন হচ্ছে,অন্যদিকে নদী ও খাল ভাঙনের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।এতে হুমকির মুখে পড়েছে এলাকার জীববৈচিত্র্য তেমনি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্যও।মাটি দস্যুদের দৌরাত্ম্যে ফেনী সদরে আশঙ্কাজনক হারে ঊর্বরতা হারাচ্ছে ফসলি জমি। হুমকির মুখে পড়ছে নদী,খাল।এই দস্যুরা রাতের আঁধারে সাবাড় করে দিচ্ছে ফসলি জমির ওপরের অতিগুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সমৃদ্ধ মাটি(টপ সয়েল)এবং নদীর পাড়ের মাটি ও বালু।মাটি ব্যবসায়ীদের লুট থেকে বাদ যাচ্ছে না মালিকানা জমি,খাসজমি,খাল ও নদীর পাড়।গভীর গর্ত করে মাটি কেটে নেওয়ায় কৃষিজমি জলাশয়ে পরিণত হয়েছে।জমিতে বোরো ধান আর মৌসুমী চাষ করা হতো।গভীর গর্ত করে মাটি কাটায় ওই সব জমিতে দিন দিন কমে যাচ্ছে ফসল উৎপাদন।ফলে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।আসুন,একত্রে এসব গণশত্রুকে রুখে দিই।এই সময় ফেনী সদরের সহকারী কমিশনার ভুমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সজিব তালুকদার বলেন যে কোন অপরাধ দমনে ফেনী জেলা প্রশাসনকে সহায়তা করতে সকলকে আহবান জানান।

মশি উদ দৌলা রুবেল ফেনী
০১৮১৪৯৪৮০৬২

error: Content is protected !!