সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২

ফেনীর সমস্যা নিয়ে জেলা প্রশাসক কে স্মারক লিপি দিয়েছেন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ

মশি উদ দৌলা রুবেল ফেনী: প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:০৭ পিএম | 65 বার পড়া হয়েছে
ফেনীর সমস্যা নিয়ে জেলা প্রশাসক কে স্মারক লিপি দিয়েছেন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ

ফেনীতে প্রস্তাবিত”চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতাল” স্থাপন,মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা,মুসাপুর ক্লোজার পুর্ন:নির্মাণ,বল্লামুখা বেড়িবাঁধ দ্রুত নির্মাণ,লালপুলে আন্ডারপাস অথবা ফ্লাইওভার ব্রীজ নির্মাণ এবং রেলগেইট ক্রসিং এ ফ্লাইওভার নির্মাণের বিষয়ে অদ্য রবিবার বিকেলে ফেনী জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারক লিপি দিয়েছে ফেনীর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা।এই সময় তারা জেলা প্রশাসককে জানান বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য রেমিটেন্স সমৃদ্ধ,সম্ভাবনাময় ও আন্তঃসংযোগ জেলা হিসেবে ফেনী একটি পরিচিত নাম।শমসের গাজী,জহির রায়হান,ভাষা শহীদ সালাম ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মস্থান ফেনী।দেশের সর্ববৃহৎ শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলা লাগোয়া।ফেনী জেলা বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জেলা হওয়া সত্বেও বহুবিধ সমস্যায় জর্জরিত এই জেলাটি।জনগনের মৌলিক অধিকার চিকিৎসা সেবা।দেশের অধিকাংশ জেলায় মেডিকেল কলেজ থাকলেও ফেনীতে কোন মেডিকেল কলেজ নেই।নেই উচ্চ শিক্ষার জন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বা কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়।মুসাপুর ক্লোজার ভেঙ্গে ফেনী ও নোয়াখালী ২টি জেলার মানুষের মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।ফেনীর পরশুরাম সীমান্তে বল্লামুখা বাঁধ ভেঙ্গে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে ইতিহাসের ভয়াবহ বন্যায় ফেনী,কুমিল্লা,নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষের হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে।প্রাণহানি ঘটেছে অসংখ্য মানুষের।ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ের লালপুল ক্রসিং দিয়ে ফেনী সদর উপজেলা,সোনাগাজী উপজেলা এবং নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কয়েক লক্ষ মানুষের যাতায়াত।এখানে আন্ডারপাস বা ফ্লাইওভার ব্রীজ না থাকায় প্রায় প্রতিদিন প্রাণহানি ঘটছে।ফেনী শহরের গুদাম কোয়টার এলাকায় ঢাকা চট্টগ্রাম রেল ক্রসিং এ প্রতিদিন আটকে পড়ে থাকে শতশত রোগী, স্কুল কলেজের হাজার ছাত্র-ছাত্রী ও পথচারী। অনেক রোগী রাস্তার উপর মৃত্যুকোলে ঢলে পড়ে।এইসব সমস্যার সমাধান ও দাবী আদায়ের লক্ষ্যে ফেনী জেলার সকল শ্রেনী পেশার মানুষ মিছিল,মিটিং ও মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করার পরও ফেনীবাসী আজও কোন সমাধান পায়নি।২৪ এর গনঅভ্যুত্থানে ঢাকার বাহিরে ফেনীতে ছাত্র-জনতা ঐতিহাসিক ভূমিকা রেখেছে, এখানে ০৪ আগষ্ট ১১টি তাজা প্রাণ ঝরে পড়ে এবং আহত হয় সহস্রাধিক তরুণ ছাত্র জনতা।এমতাবস্থায় ফেনী জেলা ও ফেনী জেলার সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত আরো প্রায় এককোটি গণমানুষের স্বাস্থ্য সেবায় ফেনীতে প্রস্তাবিত ১টি চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতাল স্থাপন,১টি পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা অথবা ফেনী সদর হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজে রূপান্তর,উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা,একটি কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা,মুসাপুর ও বল্লামুখা পয়েন্টে টেকসই ক্লোজার ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ, লালপুলে ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে ক্রসিং এ আন্ডারপাস অথবা ফ্লাইওভার ব্রীজ নির্মাণ,ফেনী শহরের গুদাম কোয়াটার রেলক্রসিং এ ফ্লাইওভার ব্রীজ নির্মাণ করে ফেনী জেলার গণ মানুষের মৌলিক অধিকার সংরক্ষন ও জীবনমরণ সমস্যা সমাধানে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সদয় দৃষ্টি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।এই সময় উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক,মোঃএয়াকুব নবী,গাজী হাবিব উল্লাহ মানিক,জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাল উদ্দিন আলাল,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ফেনী জেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ আবদুর রহীম,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা সেক্রেটারী মাওলানা একরামুল হক ভূইয়া,হেফাজতে ইসলাম ফেনী জেলা সেক্রেটারী মাওলানা ওমর ফারুক,এবি পার্টি ফেনী জেলা সদস্য সচিব অধ্যাপক ফজলুল হক,জাতীয় নাগরিক পার্টি,এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য জাহিদুল ইসলাম সৈকত,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ফেনীর সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাইয়ুম সোহাগ প্রমুখ।

ময়মনসিংহে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন

মকবুল হোসেন ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:২৪ পিএম
ময়মনসিংহে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন

সারা দেশের ন্যায় ময়মনসিংহেও জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির আয়োজনে যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৫ উদযাপিত হয়েছে। সরকারি আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রতিবছর ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে আজ ২৮এপ্রিল সোমবার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণ থেকে এক বর্ণাঢ্য র‍্যালির আয়োজন করা হয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ জাকির হোসেনের নেতৃত্বে সকাল সাড়ে আটটায় র‍্যালিটি নতুন বাজার মোড় হয়ে টাউন হলে গিয়ে শেষ হয়।

র‍্যালি শেষে এডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ”দ্বন্দ্বে কোনো আনন্দ নাই, আপস করো ভাই, লিগ্যাল এইড আছে পাশে, কোনো চিন্তা নাই” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভাপতির বক্তব্যে লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দেশে বেসরকারি আইনগত সেবা দীর্ঘ সময় ধরে থাকলেও, সরকারিভাবে আইনগত সহায়তা প্রদান ব্যবস্থা একেবারেই নেই বললে চলে। সেই বিবেচনায় ১৯৯৪ সালের ৬ জানুয়ারি কেবিনেট ডিভিশনে ৮ নম্বর রেজুলেশনের ভিত্তিতে একটি সার্কুলার জারি হয়। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের সরকারি আইনগত সহায়তার যাত্রা শুরু। যা এখন একটি কাঠামোগত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

তিনি আরো বলেন, মূলত সমাজে আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও যে সকল মানুষ নিজ খরচে আইনজীবী নিয়োগ করে মামলা পরিচালনা করতে পারেন না, তাদেরকে আইনি সহযোগিতা দেওয়া এই প্রতিষ্ঠানের মূল কর্মসূচি ও উদ্দেশ্য। আমাদের দেশে সাধারণ মানুষের পরম চাওয়া যাতে তারা তাদের বিচারিক সেবা থেকে বঞ্চিত না হয়। সাধারণ মানুষের আইনগত সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। তাই আইনগত সহায়তা কর্মসূচিতে সকল প্রতিষ্ঠান সমন্বয়ের সাথে কাজ করলে সাধারণ মানুষের চাহিদা কিছুটা হলেও পূরণ করা সম্ভব।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে রাখেন, ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য সচিব, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার [সিনিয়র সহকারী জজ] সুদীপ্ত তালুকদার। তিনি তার বক্তব্যে সকল অতিথি, আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।বক্তব্যে তিনি অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং অনুষ্ঠানের সফলতা কামনা করেন।

সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা আক্তার তমা এবং জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানজিনা ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোখলেছুর রহমান, বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজা আক্তার, জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব সৈয়দ সাদউদ্দিন আহমেদ, বিজ্ঞ সরকারি উকিল মোঃ আজহারুল হক, বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ আনোয়ার আজিজ টুটুল।

অনুষ্ঠান শেষে আইনগত সহায়তা প্রদানে বিশেষ অবদানের জন্য তিনজন আইনজীবীকে সেরা প্যানেল আইনজীবী সম্মাননা প্রদান করা হয়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থ-সামাজিক কারণে বিচার পেতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণের মধ্যে আইনগত সহায়তা প্রদান কার্যক্রম সম্পর্কে প্রচার ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ২৮ এপ্রিল- কে ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছেন।

সভায় ময়মনসিংহের বিজ্ঞ বিচারকমন্ডলী ,আইনজীবী, স্থানীয় প্রশাসন, মানবাধিকার সংগঠন , বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ব্যক্তিবর্গ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জলঢাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিনিধি প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ২:২১ পিএম
জলঢাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাত ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ঝড়ে ফসল, বিশেষ করে ভুট্টা, ইরি বোরো ধান এবং শাকসবজি তছনছ হয়ে গেছে। এছাড়াও এলাকার বেশকিছু টিনের ঘর এবং কয়েক হাজার গাছপালা উপড়ে পড়ে। এই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে কৃষি বিভাগ।
ঝড়ের কারণে কিছু কিছু যায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে গিয়ে অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। খুঁটি ভেঙ্গে যাওয়ার পাশাপাশি গাছের ডাল ভেঙ্গে বৈদ্যুতিক তারও ছিঁড়ে যায়, যার ফলে পুরো উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।এ বিদ্যুৎ প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগ করলে
তারা বলে ঝড়ের কারণে বিদ্যুতিক তার এবং খুটি ভেঙ্গে যাওয়ায় বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
কাজ শেষ হলে পুনরায় বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হবে।

জলঢাকা উপজেলায় বিট পুলিশিং সেবার গতি বেড়েছে

জসিনুর রহমান স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৯ পিএম
জলঢাকা উপজেলায় বিট পুলিশিং সেবার গতি বেড়েছে

জলঢাকা উপজেলার কৈমারী ইউনিয়নে জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব আরজু মোঃ সাজ্জাদ হোসেন এবং বিট অফিসার এর নেতৃত্বে বিট পুলিশিং সেবাও উঠান বৈঠক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
জলঢাকা উপজেলায় প্রতিটি ইউনিয়নে আগের চেয়ে বিট পুলিশিং সেবার
গতি অনেক বেড়েছে বলেছেন
জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ আরজু মো : সাজ্জাদ হোসেন।
তিনি আরও বলেন রাতের বেলা যেন কোন প্রকার দোকানপাট চুরি,ডাকাতি, জুয়া,মোবাইল কেসিনো না হয় সে জন্য পুলিশের টহল টিমের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
জলঢাকার সাধারন জনগন ও গনমানুষের কল্যানে এবং সেবা প্রদানে সর্বদা চেষ্টায় করে যাচ্ছেন জলঢাকা থানা অফিসার ইনচার্জ জনাব আরজু মো: সাজ্জাদ হোসেন। জলঢাকার জনগনকে সকল প্রকার আইনি সেবা নিতে ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ রাখতে আজ কৈমারী ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার এবং গ্রামে বিট পুলিশিং ও উঠান বৈঠক কার্যক্রম চালিয়ে যান এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রতি সম্প্রদায়িক দেশ এদেশে হিন্দু মুসলমান একত্রিত হয়ে দেশের জন্য কাজ করবেন, সেই সাথে কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হলে আইনি সেবা নিতে আহ্বান করেন এবং যে কেন সেবা নিতে২৪ ঘন্টা আপনদের জন্য থানার দরজা খোলা থাকবে।

error: Content is protected !!