
বগুড়া-৪, (কাহালু ও নন্দীগ্রাম ) সংসদীয় আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হবেন আলহাজ্ব মোঃ মোশারফ হোসেন ভাই। ইনশাআল্লাহ,তিনি শুধু একজন প্রার্থী নন, দীর্ঘ ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট সরকার কর্তৃক দমন-পীড়ন ও সংগ্রামের মাঝে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এক অবিচল শহীদ জিয়ার সূর্য সৈনিক।
আলহাজ্ব মোঃ মোশারফ হোসেন ভাই একজন জনপ্রিয় নেতা, কাহালু ও নন্দীগ্রামের সর্বস্তরের জনগণ তা অকপটে স্বীকার করেন। দীর্ঘ ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট সরকারের দমন-পীড়ন,মিথ্যা মামলা দিয়েও আলহাজ্ব মোঃ মোশারফ হোসেন ভাইকে দমাতে পারেনি। তিনি সর্বদায় রাজপথে ছিলেন এবং নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন। যখন অনেক নেতা আত্মগোপনে গিয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন আন্দোলন-সংগ্রামের সামনের সারিতে।
তাঁর সাহসী,আপোসহীন নেতৃত্বে কাহালু ও নন্দীগ্রাম উপজেলা ও পৌর বিএনপি কেবল সংগঠিত হয়নি,বরং ঐক্যবদ্ধ। আর এই কারণেই তিনি এখন শুধু দলীয় কর্মীদের নয়,সর্বস্তরের মানুষের কাছেও আশা ও ভরসার জায়গা।
দলীয় নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে,বগুড়া-৪, (কাহালু নন্দীগ্রাম ) আসনের প্রার্থী তালিকায় আলহাজ্ব মোঃ মোশারফ হোসেন ভাইয়ের নাম এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তাঁর অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা, তৃণমূলের স্বতঃস্ফূর্ত নীরব সমর্থন এবং কঠিন সময়ে দলের প্রতি তাঁর অবিস্মরণীয় ত্যাগ,সব মিলিয়ে তাঁকে “ধানের শীষের কান্ডারী” হিসেবে তাঁর নাম এসেছে।
দীর্ঘ সময় ধরে আলহাজ্ব মোঃ মোশারফ হোসেন ভাই গ্রাম থেকে শহর, মাঠ থেকে উঠান, প্রায় অধিকাংশ দুয়ারে কড়া নেড়েছেন। তরুণ প্রজন্ম, কৃষক, শ্রমিক, ব্যবসায়ী ও প্রবাসীরাও তাঁর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের পক্ষে সুর মেলাচ্ছেন।
দলীয় নেতারা এবং সর্বস্তরের জনগণ মনে করছেন, তিনি কেবল একটি দলের প্রার্থী নন, তিনি কাহালু ও নন্দীগ্রামের উন্নয়ন, অধিকার এবং অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল। আন্দোলনের দিনগুলোতে তাঁর এই অবিচল নেতৃত্ব তাঁকে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে এক অপূরণীয় আস্থার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।