
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার চলনবিলে আকষ্মিক বন্যায় হাজার হাজার বিঘা জমির বোরো ধান প্লাবিত, কাঁদছে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক।
কৃষক দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় তাদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাদের অনেক ধান বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে তারা ধান ঘরে উঠাতে পারেনি,
খবর পেয়ে চলনবিলের কৃষকদের কাছে ছুটে যায়
সহকারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ মমিন হোসেন
উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি শ্রী গোপাল চন্দ্র ঘোষ উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন ১নং ইউনিয়ন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম ১নং তালম ইউনিয়ন কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল রাজ্জাক ১নং তালম ইউনিয়ন কৃষক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জালাল উদ্দিন
১নং তালম ইউনিয়ন কৃষক দলের সহ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মোছাঃ রুকসানা খাতুন
১নং তালম ইউনিয়ন তাঁতি দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বুলবুল আহমেদ মোঃ জামাল উদ্দিন মোঃ আব্দুল হান্নান সহ তাড়াশ উপজেলা সকল ইউনিয়ন কৃষক দলের নেতাকর্মী বিন্দু।
তাড়াশ উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি শ্রী গোপাল চন্দ্র ঘোষ বলেন আমি চলনবিলের প্রত্যেকটা জায়গায় ঘুরে ঘুরে দেখেছি কৃষকদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাই সরকারের কাছে আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করবো যে চলনবিলের সকল কৃষকের ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য যাতে তারা আগামীতে আরো ভালোভাবে ফসল উৎপাদন করতে পারে।
উপজেলা কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন বাংলাদেশের সর্ব বৃহত্তম বিল চলনবিল এখান থেকে অনেক ধান সরিষা এবং মাছ উৎপাদন করা হয় যা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ে সামান্য কিছু বর্ষাতে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে চলনবিলের কৃষকদের তাই আমরা ঈদের পরের দিন থেকেই চলন বিলের কৃষকদের কাছে ছুটে যাচ্ছি এবং তাদের দুঃখ কষ্ট দেখছি তাদের পাশে দাঁড়াইছি তাই তারা উপজেলা কৃষক দলের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি যে সফল কৃষকের যা ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ করে দেওয়ার জন্য।
১নং তালম ইউনিয়ন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেন আমরা চলনবিলের কৃষকদের কষ্টের কথা জানতে পেরে আমরা ১নং তালম ইউনিয়ন থেকে ছুটে এসেছি শগুনা এবং মাগুরা ইউনিয়নের সকল জায়গায় ঘুরে ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলেছি এবং তাদের দুঃখের কথা জানার চেষ্টা করছি এবং আমরা জানতে পেরেছি তাদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাই ১নং তালম ইউনিয়ন কৃষক দলের পক্ষ থেকে আমরা চলনবিলের সকল কৃষকের ক্ষতি পূরণ করে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ করছি।