প্রিন্ট এর তারিখঃ মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রচন্ড তাপদাহে হাঁসফাঁস করছে জনজীবন

সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ বেশির ভাগ ফসল উৎপাদন নির্ভর করে বর্ষার পানিতে, গেলো কয়েক মাসের তুলনায় এমাসে সারা দেশের বিভিন্ন জেলার ন্যায় দেশের উওরা অন্চল ঠাকুরগাঁওয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ ১০ই মে শনিবার তাপমাত্রা ঠাকুরগাঁওয়ে তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৫/৩৭ডিগ্রি সেলসিয়াস । এই প্রচন্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমের কারণে অতিষ্ঠ জনজীবন। মেঘমুক্ত আকাশ, সূর্যের চোখ রাঙানি। তীব্র তাপদাহের দাপটে অতিষ্ঠ হয়ে পরেছে জনজীবন। অতি গরমে দিশেহারা নিম্ন মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
কয়েকদিন তীব্র রোদে পুড়ছে ঠাকুর গাঁও জেলাবাসী। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে তাপমাত্রা। একটু স্বস্থির জন্য সকলে ছায়াযুক্ত জায়গা খুজেন ছেলে বুড়ো সবাই। তীব্র এ গরমে সাধারণ মানুষ বের না হওয়ায় আয় কমেছে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষদের। স্বল্প আয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন নিম্ন আয়ের খেটেঁ খাওয়া মানুষ গুলো।
ভ্যানচালক আলমগীর আগে প্রতিদিন ৩০০থেকে৫০০টাকা ইনকাম হতো কিন্ত প্রচন্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ মানুষ কেউ তেমন আর ভ্যানে উঠতে চায়না ফলে বিপাকে পড়েছি। দিনমুজুর আবুকালাম জানান বর্তমানে ভূর্টা ভাঙ্গার কাজ চলছে কিন্তু প্রচন্ড রোদে কাজে টিকে থাকা বড় দায়।
কৃষক মোতালেব জানান প্রচন্ড রোদে মাঠ ঘাট শুকিয়ে যাচ্ছে, ফলে ধানের সেচে বাড়তি খরচ বুনতে হবে। আমাদের।বৈশাখ মাসেওবেশ কয়েক দিন ধরে পানির দেখা নেই।
তীব্র ভ্যাপসা গরমে হুহু করে বাড়ছে ডায়রিয়া, জ্বর কাশি ,বিশেষ করে আক্রান্ত হচ্ছে বয়স্ক এবং শিশুরা। পল্লী চিকিৎসক মো:আকতারুল ইসলাম জানান চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার স্যালাইন ঘনঘন খাওয়া। ঠান্ডা তরল জাতীয় খাবার খাওয়া এবং সম্পুর্ন বিশ্রাম নেওয়া।

প্রধান উপদেষ্টাঃ মো: সাদেকুল ইসলাম (কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, সংগঠক), উপদেষ্টা, ক্যাপশন নিউজ এবং ভিডিও এডিটরঃ মোঃ রাজিবুল করিম রোমিও, সম্পাদকঃ মোঃ আব্দুল হান্নান মিলন, সহ সম্পাদকঃ রুবিনা শেখ, প্রকাশকঃ কামরুন নেছা তানিয়া, বার্তা সম্পাদকঃ মোঃ মিজানুর সরকার

সম্পাদকের কার্যালয়ঃ বি-১৭, রূপায়ণ করিম টাওয়ার, ৮০, কাকরাইল ভিআইপি রোড, ঢাকা-১০০০

G.L NO: 90/26

প্রিন্ট করুন