
গাবতলী উপজেলার সন্তান মোঃ শহিদুল ইসলাম রতন বাংলাদেশের রাজনীতির এক উজ্জ্বল ও প্রেরণাদায়ক নাম। তার রাজনৈতিক পথচলা শুরু হয় ১৯৯১ সালে, নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র থাকা অবস্থায়। এরপর তিনি গাবতলী কলেজে পড়াকালীন সময়ে আরও সক্রিয়ভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্মভূমি বগুড়া থেকে উঠে আসা এই নেতা শুধু স্থানীয় রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি। তৃণমূল থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে আজ তিনি এক অনন্য প্রেরণা।
রাজনৈতিক জীবনে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রযুক্তি দলের বগুড়া জেলা কমিটির সদস্য সচিব, রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দলের শক্তিকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
শহিদুল ইসলাম রতন একাধারে রাজনীতিক, সমাজসেবক ও সাংবাদিক। তিনি গাবতলী উপজেলা বিএনপির কার্যনির্বাহী সদস্য, বৃহত্তর বগুড়া সমিতি ঢাকার কার্যনির্বাহী সদস্য, ফতুল্লা থানা অটোটেম্পু অটো সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি, দৈনিক পীরগাছা সংবাদ পত্রিকার প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদ (বিএসকেপি) বগুড়া জেলা শাখার প্রধান উপদেষ্টা, আজাহার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এবং মানবাধিকার সোসাইটির উপদেষ্টা হিসেবেও সক্রিয়।
রাজপথে সংগ্রাম ও আন্দোলনের ময়দানে তিনি তার নেতৃত্ব ও দৃঢ়তার মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছেন। বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের প্রতি তার গভীর আস্থা ও সমর্থন রয়েছে।
গাবতলী উপজেলার রাজপথের এই সাহসী নেতা শহিদুল ইসলাম রতনের নেতৃত্বে তৃণমূল থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত জাতীয়তাবাদী শক্তি আরও সুসংগঠিত ও শক্তিশালী হচ্ছে। তার সংগ্রাম, নিষ্ঠা ও ত্যাগ তাকে গাবতলী উপজেলার রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্রে পরিণত করেছে।
শহিদুল ইসলাম রতন শুধু রাজনীতিক নয়—তিনি রাজপথের সৈনিক, সংগঠক, সমাজসেবক এবং মানুষের আস্থার প্রতীক, যিনি তার নেতৃত্বের মাধ্যমে বিএনপির শক্তিকে দিন দিন আরও শক্তিশালী করছেন।