
নরসিংদী জেলা বিএনপির নবগঠিত সহ-সভাপতি জননেতা হারুন অর রশিদ আমাদের চোখে শুধুমাত্র একজন রাজনৈতিক নেতাই নন, তিনি একজন ন্যায়বিচারক, সৎ, আদর্শবান এবং মানবিক মানুষ। তার রাজনীতিতে আসা কোনো ক্ষমতার লোভে নয়, বরং মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দৃঢ় অঙ্গীকার থেকে।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে আমি প্রত্যক্ষ করেছি, কিভাবে তিনি নরসিংদী শহরের হাজিপুর, চিনিশপুর, শিলমান্দী এবং চরাঞ্চলের সাধারণ মানুষের কাছে ছুটে গিয়ে খোঁজ খবর নিয়েছেন।নরসিংদী বাজারের ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দিনরাত ছুটে বেড়িয়েছেন। তিনি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশেও দাঁড়িয়েছেন, যা একজন মানবিক নেতার প্রতিচ্ছবি।
নরসিংদী বাজার যখন লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের হুমকিতে, তখন তিনিই ছিলেন প্রতিরোধের অন্যতম সম্মুখ যোদ্ধা। তার নেতৃত্বেই অনেক সহিংসতা প্রতিহত হয়েছে। তিনি বিএনপির ভিতরে থাকা বিভেদ দূর করে একটি ঐক্যবদ্ধ সংগঠন গড়ে তুলেছেন, যা রাজনৈতিক প্রজ্ঞার অনন্য দৃষ্টান্ত।
তিনি শুধু একজন সংগঠক নন, তিনি শহীদ জিয়ার আদর্শের একনিষ্ঠ সৈনিক। তার রক্তে বইছে ত্যাগ ও সংগ্রামের চেতনা, কারণ তিনি নরসিংদী জেলা বিএনপির আমৃত সভাপতি ও চারবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য মরহুম সামসুদ্দিন আহমেদ এছাক সাহেবের সুযোগ্য সন্তান।
জনগণ বিশ্বাস করে, হারুন অর রশিদই পারবেন নরসিংদীকে সন্ত্রাস, মাদক, চাঁদাবাজি, লুটেরা ও দুর্নীতিমুক্ত এক স্বপ্ন শহরে রূপান্তর করতে। তার নেতৃত্বে নরসিংদী তে পাচ্ছি একটি মানবিক ও ন্যায়ভিত্তিক রাজনৈতিক দর্শন, যা প্রজন্মকে আশাবাদী করে তুলছে।
আজ নরসিংদীর মানুষ বলছে—
“হারুন অর রশিদ শুধু একজন নেতা নন, তিনি আমাদের আশার নাম, আমাদের সাহসের নাম।”
“ধন্যবাদন্তে”
মাসুদ রানা বাবুল
যুগ্ম আহ্বায়ক, নরসিংদী জেলা জাসাস
সাধারণ সম্পাদক, নরসিংদী সদর প্রেস ক্লাব