
বগুড়া জেলার কাহালু উপজেলার তৃণমূল যুবদল নেতাকর্মীদের একটাই দাবি—দলের দুঃসময়ের লড়াকু সৈনিক, সাহসী সংগঠক মোহাম্মদ আলী সুমনকে উপজেলা যুবদলের সভাপতি পদে দায়িত্ব প্রদান করা হোক।
দলীয় কর্মসূচি ও আন্দোলনে সবসময় সম্মুখভাগে থেকে নেতৃত্বদানকারী এই নেতা দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে সংগ্রাম করে আসছেন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব এবং তারুণ্যের অহংকার দেশনায়ক তারেক রহমানের স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে তিনি একনিষ্ঠভাবে যুবসমাজের মাঝে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।
মোহাম্মদ আলী সুমন তৃণমূল যুবকদের বিশ্বাস, আস্থা ও ভালোবাসার নাম। প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে মাঠে সক্রিয় উপস্থিতি, নেতাকর্মীদের পাশে থাকা এবং দিকনির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে তিনি নিজেকে কাহালু উপজেলার যুবদলের প্রধান নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আব্দুল মোনায়েম মুন্না এবং সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন। তাঁদের নেতৃত্বে দেশের যুব আন্দোলন নতুন গতি পেয়েছে। বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র জননেতা রেজাউল করিম বাদশা এবং জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, কাহালু-নন্দীগ্রাম আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন—তাঁরাও মোহাম্মদ আলী সুমনের প্রতি আস্থাশীল বলে জানা গেছে।
তৃণমূল নেতাকর্মীদের বক্তব্য অনুযায়ী:
> “সুমন ভাই শুধু একজন নেতা না, উনি আমাদের পরিবারের মতো। সংগঠনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েও বারবার রাজপথে নেমেছেন। তাঁর মতো ত্যাগী ও সাহসী নেতাকে নেতৃত্বে আনা এখন সময়ের দাবি।”
তারুণ্যের শক্তিকে সংগঠিত করে দেশনায়ক তারেক রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বিনির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন মোহাম্মদ আলী সুমন। তিনি বিশ্বাস করেন—“এই দেশ গড়বে যুব সমাজ, নেতৃত্বে থাকবে ত্যাগী কর্মীবান্ধব নেতৃত্ব।”
তৃণমূল যুবদলের জোরালো প্রত্যাশা—উপযুক্ত মূল্যায়ন ও দীর্ঘদিনের সংগ্রামী ভূমিকার ভিত্তিতে মোহাম্মদ আলী সুমনকে কাহালু উপজেলা যুবদলের সভাপতি পদে দায়িত্ব দিয়ে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে।