
১৯৬৫ সালে, মহাখালী ছিল তখন শহরের বাইরের এক গ্রামীণ এলাকা, যেখানে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (BAT) তাদের তামাক কারখানা স্থাপন করেছিল। কিন্তু সময় সাথে সাথে সেই মহাখালী ডিওএইচএস আজ হয়ে উঠেছে ঢাকার অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা—যেখানে বাস করে হাজারো পরিবার, আছে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়।
মহাখালীর এই তামাক কারখানা থেকে প্রতিনিয়ত ছড়িয়ে পড়ছে নিকোটিনসহ ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ।
ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, ফুসফুসের অসুখ—চলছে নীরব এক স্বাস্থ্য বিপর্যয়।
শুধু তাই নয়—তামাক শুকাতে পোড়ানো হয় বিপুল পরিমাণ কাঠ। এতে ধ্বংস হচ্ছে দেশের বনাঞ্চল, কাঠ পরিবহণে ভারী ট্রাক-লরির চলাচলে বাড়ছে যানজট, শব্দ দূষণ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি।
এখনই সময়, সচেতন হওয়ার।
মহাখালীর আবাসিক এলাকা থেকে এই বিষাক্ত কারখানা সরিয়ে নেওয়া হোক।
জনস্বার্থে, স্বাস্থ্য রক্ষায়, ঢাকাকে বাঁচাতে-
কারখানা সরান—শহর বাঁচান।