আপনি নামাজ পড়া শুরু করুন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সুস্থ অসুস্থ সকল অবস্থায় আদবের সাথে সুন্দর করে আদায় করতে পারলে অনেক মানসিক শান্তি পাবেন। তখন আপনি প্রতি মুহূর্ত মানসিক শান্তিতে থাকতে হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে আদর্শ মেনে নামাজের বাহিরেও জিকির, আমল, কোরআন তেলাওয়াত এইসব নেক আমলের ভিতর থাকবেন।
সব ধরনের পা*প থেকে বেঁচে থাকবেন। কারো সাথে ফিতনায় জড়াবেন না আর কোনো কিছু ভেবে স্ট্রেসে থাকবেন না।
তখন থেকে আপনি সাথের কারিন জীন কে প্রতি মুহূর্ত উপলব্ধি করতে পারবেন। আর কারিন জীনের ধো*কা*য় অ*শা*ন্তি*র চিন্তা আর অ*শ্লী*ল চিন্তায় প্রভাবিত না হয়ে প্রতি মুহূর্ত নিজেকে ইসলামের শান্তি আর পবিত্রতার ভিতর রাখতে পারবেন। শান্তিতে ঘুমাতে পারবেন। তখন আপন পর সবার হক অটো ঠিক মত আদায় করতে পারবেন।
এমনটা করতে পারলে আপনার বেঁচে থাকাটা শান্তিময় সুন্দর হবে আর পরকালে সর্বোত্তম জান্নাত জান্নাতুল ফেরদাউসের উঁচু স্তর পাবেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন তারাই জান্নাতুল ফেরদাউসের উত্তরাধিকারী যারা নিজ নিজ নামাজের প্রতি যত্মবান। মানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়কারী ব্যতিত কেউ জান্নাতুল ফেরদাউস পাবে না।
প্রতিদিন কত মানুষ বে*না*মা*জী অবস্থায় আকশ্মিক মা*রা যাচ্ছে ঈমান আর টুকটাক নেক আমলের কারনে করুনাময় আল্লাহ মা*ফ করে দিলেও তারা অনন্তকালের জন্য জান্নাতুল ফেরদাউস মিস করবে।
আল্লাহ অনেক পা*পী*কে ঈমান থাকার কারনে মাফ করে দিবে তাই আল্লাহ পরম দয়ালু। কিন্তু আল্লাহ আমলের উপর জান্নাতের স্তর দিবে তাই আল্লাহ ন্যায় বিচারক।
আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক। সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুক।
