শুক্রবার, ৮ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২
শুক্রবার, ৮ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২

এস আলম পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৪, ২:১৮ পিএম | 70 বার পড়া হয়েছে
এস আলম পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তার পরিবারের ১২ সদস্যের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৭ অক্টোবর) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আমির হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

নিষেধাজ্ঞা দেওয়া অন্যরা হলেন- সাইফুল আলমের ছেলে আশরাফুল আলম, আহসানুল আলম, ভাই মোরশেদুল আলম, সহিদুল আলম, রাশেদুল আলম, আবদুস সামাদ, আবদুস সামাদের স্ত্রী শাহানা ফেরদৌস, ভাই ওসমান গণি, ওসমান গণির স্ত্রী ফারজানা বেগম, ভাই মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান ও অজ্ঞাত মিশকাত আহমেদ।

দুদকের মো. নূর ই আলম তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম শুনানি করেন।

শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।

এর আগে আলোচিত এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও তার সহযোগীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গত ২২ আগস্ট সাইফুল আলম, তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব ও অন্যান্য হিসাব তলব করেছিল বিএফআইইউ।

বিলাইছড়িতে ২ দিনের সফরে জেলা প্রশাসক– মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ 

সুজন কুমার তঞ্চঙ্গ্যা প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৬:২৩ এএম
বিলাইছড়িতে ২ দিনের সফরে জেলা প্রশাসক– মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ 

বিলাইছড়ি (রাঙ্গামাটি) প্রতিনিধি- রাঙ্গামাটির দুর্গম বিলাইছড়ি উপজেলায় শিক্ষা ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শনে ২ দিন সফর করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ। প্রশাসক গত ৬ আগস্ট বুধবার ২ দিনের সফরে ফারুয়ার সাইচল ও ফারুয়া ইউনিয়ন পরিষদ ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন এবং দুর্গম ফারুয়া বাসীর সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এছাড়াও ৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা চত্বরে পুলিশের একটি চৌকস দল প্রশাসককে গার্ড অব অনার করেন। পরে বিলাইছড়ি কলেজে প্রভাষক – অভিভাবক- শিক্ষার্থীদের ত্রিপক্ষীয় সভায় যোগদেন এবং কলেজের সুবিধা -অসুবিধার কথা জানেন। পরে গাছের চারা রোপণ করেন। এছাড়াও সফরে দুপুরে বিলাইছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন ও শিক্ষার্থীর সঙ্গে কুশল বিনিময়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ব্যাগ বিতরণ, উপজেলা কর্মকর্তা ও জন প্রতিনিধিদের সঙ্গে মত বিনিময় এবং বিকালে মুপ্প্যাচড়া ঝর্ণা পরিদর্শন করেন।

সফরে বিলাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন, কর্মকর্তা- কর্মচারী, জনপ্রতিনিধি, বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা পুষ্পমাল্য দিয়ে প্রশাসককে বরণ করেন। এবং তাদের প্রাণের দাবি,উপজেলায় আবু সাইদ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণ, বিলাইছড়ি কলেজটি জাতীয়করণ, দুর্গম বড়থলি ও ফারুয়া ইউনিয়নসহ বিদ্যুৎ বিহীন এলাকাগুলো সোলার প্যানেলে সৌর বিদ্যৎতের সু-ব্যবস্থা এবং মোবাইল নেটওয়ার্কে আওতায় নিয়ে আসা। হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য জনবল বাড়ানো। এছাড়াও বিলাইছড়ি টু ফারুয়া পর্যন্ত সড়ক যোগাযোগ উন্নত করা। গাছকাটা ছড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ সকল বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণ এবং বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো এমপিওভূক্তকরণের দাবি তুলে ধরেন।

জবাবে প্রশাসক হাবিব উল্লাহ বলেন, কলেজ প্রতিষ্ঠাপনে উপজেলা সকলের অবদানের কথা স্বীকার করেন।ইতোমধ্যে শিক্ষা প্রকৌশল থেকে একটি ভবন বরাদ্দ হয়েছে। খুব শ্রীঘ্রই ৩ তলা ১ টি ভবন হবে।পাশাপাশি উন্নয়ন বোর্ড হতে ১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।তবে উন্নয়ন বোর্ডের এই ভবনটি হবে হোস্টেল। সেটি কোন দিকে হোস্টেল ও ভবন হবে স্থানীয়দের ঠিক করার দায়িত্ব দেন।তিনি শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্যে বলেন, স্বপ্ন দেখতে হবে, চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। দারিদ্র তোমার দূর্বলতা নয়।দারিদ্র কোনো অপরাধ নয়। “চেষ্টা” তোমাকে সফলতায় পৌঁছাতে পারবে। তিনি আরো বলেন, দারিদ্র বিমোচনের জন্য অন্যান্য পেশা পাশাপাশি ট্যুরিজমের উপর গুরুত্ব দেন এবং সিএইচটি রেগুলেশনের কথা বলেন।পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়নে আশ্বাস দেন এবং গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আবু সাইদ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণে প্রতিশ্রুতি দেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ মামুনুল হক, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালাম ফকির, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.সুরজিত দত্ত, উপজেলা কৃষি অফিসার রাজেশ প্রসাদ রায়, থানা অফিসার ইনচার্জ মানস বড়ুয়া,১ নং বিলাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি দেওয়ান,উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিরালা কান্তি চাকমা, বিলাইছড়ি কলেজের প্রভাষক ইয়াসমিন সুলতানা মনি, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সুবিনয় চাকমা, সিএইচটি হেডম্যান নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক শান বিজয় চাকমা, কার্বারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রুপকুমার চাকমা, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা অসীম চাকমাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা – কর্মচারী, জন প্রতিনিধি এবং শিক্ষকবৃন্দ ।

রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৮৭৮কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ

মো: রাসেল মোল্লা রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৬:২০ এএম
রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৮৭৮কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, আওয়ামীলীগ নেতা ও রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ৮৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মানিলন্ডারিং মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল ৭আগস্ট বৃহস্পতিবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ(সিআইডি) বাদী হয়ে গুলশান থানায় এ মামলা দায়ের করেন। একই সঙ্গে আদালতের নির্দেশে তাদের ১৩টি ব্যাংক হিসাব এবং যমুনা ফিউচার পার্কের ১ লাখ বর্গফুট কমার্শিয়াল স্পেস ক্রোক করা হয়েছে।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, রংধনু বিল্ডার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামে প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে জমি ক্রয় বা পাওয়ার অব অ্যাটর্নি গ্রহণ করে তা বিক্রয় করা হয়। রফিকুল ইসলামের ছেলে কাউসার আহমেদ অপু ও মেহেদী হাসান দিপু ২০২২ সালের ৮মার্চ বাংলাদেশ পুলিশ অফিসার্স বহুরুখী সমবায় সমিতির কাছে ৭দশমিক ৫৭৫১ একর জমি বিক্রি করেন। পরবর্তীতে ওই জমির মধ্য থেকে ৬ দশমিক ৩৩৭৫ একর জমি ২০২২ সালের ১ জুন বসুন্ধরা গ্রুপের ইস্ট ওয়েস্ট প্রোপার্টি লিমিটেডের কাছে পুনরায় বিক্রি করে ৫৭ কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করেন।

এছাড়া পুলিশের বহুমুখী সমবায় সমিতিতে বালিভরাটের ভূয়া কার্যাদেশ দেখিয়ে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৭০ কোটি এবং ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা প্রতারণার মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করেন। একইভাবে ইসলামী ব্যাংক বারিধারা শাখা থেকেও ভূয়া মূল্যায়ণ কপির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহন করেন।

অভিযুক্ত রফিকুল ইসলাম ও তার সহযোগীরা এসব অর্থ ফেরত না দিয়ে বিদেশে পাচার করেন। এদের একজন ক্যারাবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের দেশ অ্যান্টিগা ও বারবুডার নাগরিকত্ব গ্রহণ করে।

অর্থ পাচার, জালিয়াতি ও প্রতারণা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ২(৫)(৬)(১৪) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধে গতকাল ৭আগস্ট বৃহস্পতিবার সিআইডি গুলশান থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১৪।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে অর্থ ও সম্পত্তি ক্রোকের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে৷

জাফর আউলিয়া মাদ্রাসার ৪ তলা ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আনোয়ার আলদীন

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৬:১৬ এএম
জাফর আউলিয়া মাদ্রাসার ৪ তলা ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আনোয়ার আলদীন

বিএনপি শিক্ষার সার্বিক উন্নয়নে আজীবন কাজ করেছ

খুলনার পাইকগাছা উপজেলার প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার চার বিশিষ্ট নতুন ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বাসসের চেয়ারম‍্যান ও দৈনিক ইত্তেফাকের যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার আলদীন। আনোয়ার আলদীন মাদ্রাসায় পৌছালে তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় শিক্ষার্থীরা। পরে তিনি ফিতা কেটে এবং ফলক উন্মোচন করে মাদ্রাসা ভবনের উদ্বোধন করেন।

পরে আনোয়ার আলদীন বক্তব্য বলেন,বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির সামনে ৩১ দফা উপস্থাপন করেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফায় শিক্ষা ব্যবস্থা কীভাবে হবে, শিক্ষার মান কীভাবে উন্নয়ন করা হবে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে শিক্ষিত জাতি গড়ার লক্ষ্যে প্রাথমিক শিক্ষাকে কীভাবে মূল্যায়ন করা হবে সে ব্যাপারে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে ৩১ দফাতে। সমাজের অসঙ্গতি ও ভুল ফতোয়ার বিরুদ্ধে আলেমদের এগিয়ে আসতে হবে। ইসলামী শিক্ষায় আমি সবসময় আলেমদের সাথে কাজ করেছি এবং আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। শিক্ষার মান উন্নতি হলে শিক্ষিত জাতি গড়ার লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।

আনোয়ার আলদীন বলেন,এই মাদ্রাসাটি যুগ যুগ এই অঞ্চলের মানুষের মাঝে দ্বীনের শিক্ষার আলো প্রজ্বলিত করে চলেছে।সমাজে মানুষকে ধর্ম ভীরু আদর্শ নীতিবান তাকওয়াবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মাদ্রাসা বড় ভূমিকা পালন করে।বিগত ১৫ বছরে মাদরাসাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে করায়ত্ব করে আওয়ামীলীগ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের বিপথগামী করেছিল।কোন কোন মাদ্রাসাকে তারা লুটপাট অপকর্মের আখড়ায় পরিণত করেছিল।এই মাদ্রাসাটি ছিল তার মধ্যে একটি। গণঅভ্যুত্থানের পর আওয়ামী এই প্রতিষ্ঠানের প্রধানও পালিয়ে গেছেন।এক্ষনে সময় এসেছে মাদ্রাসা শিক্ষার ঐতিহ্য আদর্শ প্রকৃতির দিকে ফিরে যাওয়ার।ইসলামের তাহজিব-তমুদ্দুন,মৌলিকত্ব অটুট রেখে যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলার।

ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জামিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন,সহকারী কমিশনার(ভূমি) ইফতেখারুল ইসলাম শামীম, বক্তব্য বলেন,শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে শিক্ষকদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। বিশেষ অতিথির বক্তব্য পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডাঃ আব্দুল মজিদ(এমবিবিএস) বলেন, আজকের শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। শিক্ষার প্রসারের জন্য আমারা আপনাদের সাথে সব সময় কাজ করবো। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক ও মানবধিকার কর্মী পারভেজ মোহাম্মদ,জামাত নেতা আবুল কাশেম, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও অভিভাবক সদস্য তৌহিদুজ্জামান মুকুল, যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল হোসেন, সদস্য তুষার কান্তি মন্ডল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি শেখ আব্দুল কাদের। শিক্ষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সহচরী বিদ্যা মন্দির স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) সঞ্জয় কুমার মন্ডল, মেহেরুন্নেসা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রহিমা আক্তার শম্পা, সহকারী প্রধান শিক্ষক খান মোঃ খলিলুর রহমান। জমি দাতা পরিবারের পক্ষ থেকে শেখ সাহাজূদ্দিন, শেখ ইউনুস আলী, শেখ সেকেন্দার আলী। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মাদ্রাসা ও স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাফর আউলিয়া ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আল আমীন মাহমুদ। দোয়া পরিচালনা করেন,সাবেক সিনিয়র সহকারী অধ্যাপক আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আবুল হোসাইন।

error: Content is protected !!